News Bangladesh

|| নিউজবাংলাদেশ

প্রকাশিত: ১৪:০৫, ২৩ মার্চ ২০১৫
আপডেট: ১৪:৪২, ২৯ জানুয়ারি ২০২০

উড়ন্ত ব্লাক ক্যাপস নাকি প্রোটিয়াস ইতিহাস?

উড়ন্ত ব্লাক ক্যাপস নাকি প্রোটিয়াস ইতিহাস?

ঢাকা: ইডেন পার্কে এক দলকে ব্যাগ গোছাতেই হবে। সেমিফাইনালের বৃত্তে আরো চারটি বছর বন্দি হয়ে থাকতে হবে। কিন্তু অন্য দলটি নিজেদের ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবারের মতো নাম লেখাবে বিশ্বকাপের ফাইনালে। এই সৌভাগ্য হবে কার?

এই বিশ্বকাপে টানা সাত ম্যাচ জেতা নিউজিল্যান্ডের? নাকি কয়েকটি ম্যাচে দুর্দান্ত ক্রিকেট উপহার দেয়া দক্ষিণ আফ্রিকার? অবশ্য ময়দানি লড়াইয়ে যে দলই জিতুক বিশ্বকাপ ক্রিকেট কিন্তু নতুন ফাইনালিস্ট পাচ্ছে।

দক্ষিণ আফ্রিকা বরাবর ক্রিকেটের সমীহ জাগানিয়া শক্তি। কিন্তু আইসিসির টুর্নামেন্ট আসলেই সব কিছু গুলিয়ে ফেলে তারা। বিশেষত নকআউট পর্বে। চলতি বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জিতে সেই বন্ধ্যাত্ব ঘুচিয়েছে এবি ডি ভিলিয়ার্স বাহিনী। প্রথমবারের মতো নকআউটে জয় পেয়েছে তারা।

কিন্তু হারলেই বিদায় এই সমীকরণ নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা কী টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিতে পারবে? অতীত ঘেটে অধিকাংশ ক্রিকেট ভক্ত হয়তো নিউজিল্যান্ডের পক্ষেই বাজি ধরবেন। যদিও তাদের অতীতটাও অনেকটা প্রোটিয়াসদের মতোই। কেননা ২০১৫ সালের আগে ছয়টি সেমিফাইনাল খেলে একটিতেও জয় পায়নি ব্লাক ক্যাপসরা।

মিরপুরে দুই দলের সর্বশেষ নকআউট লড়াইয়ে কিউইদের কাছে ৪৯ রানে হেরেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু অতীত ঘাটতে নারাজ প্রোটিয়া দলপতি। ডি ভিলিয়ার্স হুঙ্কার ছাড়ছেন, “আমরা আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পারলে কেউ আমাদের আটক করতে পারবে না।” অন্যদিকে ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম বলছেন, “মাঠে নেমে খেলাটা উপভোগ কর।”

প্রসঙ্গত, ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে ছাড়া গোটা বিশ্বকাপে ভালো খেলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ব্যাটে-বলে নৈপূণ্য দেখিয়েছে দলটির ক্রিকেটাররা। নিউজিল্যান্ডের ট্রেন্ট বোল্ট-ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম, গ্রান্ট এলিয়টরাও রয়েছেন দুরন্ত ছন্দে।

নিউজবাংলাদেশ.কম/এফকে/এমএম

নিউজবাংলাদেশ.কম

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়