সংখ্যাতত্ত্বে নিউজিল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বৈরথ
ঢাকা: নয়া ইতিহাসের সামনে নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা। কেননা ক্রিকেটের সর্বোচ্চ আসরে অর্থাৎ, বিশ্বকাপে এখনো দু দলের কেহই ফাইনাল খেলতে পারেনি। সেক্ষেত্রে ইডেন পার্কে যে দলই জিতুক, তৈরি হবে নতুন রেকর্ড। মঙ্গলবারের হাইভোল্টেজ সে ম্যাচের আগে আসুন দু দলের খুঁটিনাটি তথ্য জেনে নেই-
১. দু দল এখন পর্যন্ত ৬১টি ওয়ানডে ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে। ৩৬ বার জিতেছে প্রোটিয়াসরা। আর ২০টি জয় ব্লাক ক্যাপসদের। ৫টি ম্যাচ থেকেছে অমিমাংসিত।
২. দক্ষিণ আফ্রিকা নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩০০ বা তার বেশি রান করেছে চারবার। ১৯৯৮ সালে ব্রিসবেনে (৩০০/৬), ২০০৩ সালে জোহানেসবার্গে (৩০৬/৬), ১৯৯৪ সালে সেঞ্চুরিয়ানে (৩১৪/৭) এবং ২০০০ সালে সেঞ্চুরিয়ানে (৩২৪/৭)।
৩. দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কখনোই ৩০০-এর বেশি রান করতে পারেনি নিউজিল্যান্ড। প্রোটিয়াদে বিপক্ষে ১৯৯৮ সালে ব্রিসবেনে সর্বোচ্চ ২৯৮/৯ রান করে কিউই ব্যাটসম্যানরা। ২০০০ সালে কিম্বার্লিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৮৭/৬ রান সংগ্রহ করে তারা।
৪. ব্রেন্ডন ম্যাককুলামের দেশের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বনিন্ম সংগ্রহ ১০৮। ২০০৬ সালে ভারতের মুম্বাইয়ে এই রান করেছিল তারা।
৫. দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সর্বনিন্ম ১৩৪ রানে অলআউট হওয়ার নজির আছে নিউজিল্যান্ডের। কেপটাউনে ১৯৯৪ সালে এই রান করেছিল তারা।
৬. নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৫টি ওয়ানডে শতক আছে প্রোটিয়াস ব্যাটসম্যানদের। অন্যদিকে প্রতিপক্ষ বোলারদের বিপক্ষে ৭ সেঞ্চুরি আছে ব্লাক ক্যাপসদের।
৭. তিন জন দক্ষিণ আফ্রিকান বোলার নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পাঁচ উইকেট নেয়ার কৃতিত্ব দেখিয়েছেন। তারা হলেন- মাখায়া এনটিনি, মরনে মরকেল এবং ওয়েইন পারনেল। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ডের কাইল মিলস কেবলমাত্র আফ্রিকার দলটির বিপক্ষে পাঁচ উইকেট শিকার করেন। সেটা ২০০৭ সালের ঘটনা।
৮. দুই দলের দ্বৈরথে সর্বোচ্চ ১৪৪৯ রান জ্যাক ক্যালিসের। তালিকার দুই নম্বরে স্টিফেন ফ্লেমিং। বোলিংয়ে সবার সামনে শন পোলক। ঝুঁলিতে ৪৮ উইকেট তার। সবচেয়ে বেশি ডিসমিসাল মার্ক বাউচারের। সবচেয়ে বেশি ৪৫ ম্যাচ খেলেছেন ক্যালিস। সর্বোচ্চ রানের জুটি হার্শেল গিবস ও ক্যারি কারস্টেনের।
নিউজবাংলাদেশ.কম/এফকে
নিউজবাংলাদেশ.কম