ট্রাম্প প্রশাসনে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকতে পারেন যারা
বাঁ থেকে- ইলন মাস্ক, সুজি ওয়ালস ও আরএফ কেনেডি জুনিয়র। ছবি : বিবিসি
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতে আরও একবার হোয়াইট হাউজে ফিরতে চলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার ‘ট্রানজিশন টিম’ এরই মধ্যে সম্ভাব্য প্রার্থীদের যাচাই-বাছাই করার প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে। হোয়াইট হাউজে ফেরার পর ট্রাম্প প্রশাসনের দ্বিতীয় মেয়াদে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন নির্বাচিত এই ব্যক্তিরা।
বৃহস্পতিবারই এ বিষয়ে প্রথম ঘোষণা সেরে ফেলেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট। হোয়াইট হাউজের চিফ অফ স্টাফ হিসেবে তার নির্বাচনি প্রচারের নেতৃত্বে থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম সুসান সামারল ওয়াইলসের নাম ঘোষণা করেছেন।
প্রথম মেয়াদে যারা তার অধীনে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তাদের অনেকেই ফিরে আসার পরিকল্পনা করছেন না বলে জানা গিয়েছে। তবে মি. ট্রাম্পের মুষ্টিমেয় কয়েকজন অনুগত তার দ্বিতীয় দফা শাসনকালে ফিরে আসবেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
এদিকে অনুমান করা হচ্ছে যে সাম্প্রতিক সময়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ঘিরে থাকা নতুন ব্যক্তিদের অনেকেই তার ক্যাবিনেটে থাকতে পারেন। তাদের হোয়াইট হাউজের স্টাফ হিসাবে দায়িত্বে এবং সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদেও ভূমিকা পালন করতে দেখা যেতে পারে।
কয়েকজন সম্ভাব্য ব্যক্তিত্বের নাম ইতোমধ্যে আলোচনায় রয়েছে যারা ট্রাম্প প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকতে পারেন।
এর মধ্যে একসময় ডেমোক্র্যাট হলেও রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়র বর্তমানে ট্রাম্পের বিশিষ্ট সমর্থক। সে বিবেচনায় তিনি থাকতে পারেন ট্রাম্প প্রসাশনে।
নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাফল্যের পিছনে সুজি ওয়াইলসের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রয়েছে। তার নাম শোনা যাচ্ছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থনে ব্যাপক প্রচারণা চালানো মার্কিন ধনকূবের ইলন মাস্ক থাকতে পারেন ট্রাম্প প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায়।
ট্রাম্প প্রশাসনে দেখা যেতে পারে মাইক পম্পেওকে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে উল্লেখযোগ্য ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল রিচার্ড গ্রেনেলকে। তিনিও থাকতে পারেন।
ট্রাম্পের প্রচার শিবিরের মুখপাত্র ক্যারোলিন লেভিটের নামও শোনা যাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসনের তালিকায়।
এছাড়া ডোনাল্ড ট্রাম্পের অভিবাসন নীতি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে টম হোমানকে উল্লেখযোগ্য ভূমিকায় দেখা যেতে পারে। সূত্র: বিবিসি
নিউজবাংলাদেশ.কম/এনডি