বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলটির স্থায়ী কমিটির চার নেতাকে ছয় সপ্তাহের মধ্যে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাই কোর্ট। একই সঙ্গে ওই চার নেতাকে হয়রানি ও গ্রেপ্তার না করতেও নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলটির স্থায়ী কমিটির চার নেতাকে ছয় সপ্তাহের মধ্যে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাই কোর্ট। একই সঙ্গে ওই চার নেতাকে হয়রানি ও গ্রেপ্তার না করতেও নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলটির স্থায়ী কমিটির চার নেতাকে ছয় সপ্তাহের মধ্যে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন হাই কোর্ট। একই সঙ্গে ওই চার নেতাকে হয়রানি ও গ্রেপ্তার না করতেও নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
জামিন আবেদনকারী অপর তিন নেতা হলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
এর আগে জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এ বি সিদ্দিকী গত সোমবার ঢাকার আদালতে ওই চার নেতাসহ নয়জনের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন।
এই মামলায় মির্জা ফখরুলসহ চার নেতা আজ আদালতে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে আগাম জামিনের আরজি জানান।
আদালতে তাদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন, এ জে মোহাম্মদ আলী ও মাহবুব উদ্দিন খোকন। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী সগীর হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম গোলাম মোস্তফা ও মো. রেজাউল করিম।
ঢাকার মহানগর হাকিম আদালতে করা ওই মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও হাফিজুর রহমানসহ নয় জনের নাম রয়েছে। বাদীর আরজির পরিপ্রেক্ষিতে গত সোমবার ঢাকার মহানগর হাকিম সত্যব্রত শিকদার নয়জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন।
মামলার বাদীর অভিযোগ, গত ২৩ জুলাই বুয়েটের শিক্ষক হাফিজুর রহমান (বহিষ্কৃত) রেজিস্ট্রি ডাকে এ বি সিদ্দিকীর বাসায় একটি চিঠি পাঠান। এতে বাদী ও তার পরিবারের সবাইকে হত্যার হুমকি দেয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের সদস্যদের আগামী ১৫ আগস্ট আইএস দিয়ে খুন করে বোমা মেরে বঙ্গবন্ধুর মাজার উড়িয়ে দিয়ে তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশ গঠন করা হবে-বলে ওই চিঠিতে বলা হয় বলে দাবি এ বি সিদ্দিকীর।