তার পুরনো জার্সি নম্বর ছিল ৬৮, আর এই টেস্টে তিনি সৌভাগ্যের প্রতীক, লাকি-সেভেন জার্সি পরে খেলতে নামেন। জিরো সেভেন নম্বরের জার্সি বদলেই যেন মুমিনুলের ভাগ্য বদলে গেল।
তার পুরনো জার্সি নম্বর ছিল ৬৮, আর এই টেস্টে তিনি সৌভাগ্যের প্রতীক, লাকি-সেভেন জার্সি পরে খেলতে নামেন। জিরো সেভেন নম্বরের জার্সি বদলেই যেন মুমিনুলের ভাগ্য বদলে গেল।
গত বছর এপ্রিলে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন বাংলাদেশ টেস্ট দলের অধিনায়ক মুমিনুল হক। স্ত্রীর ফারিহা বাশার। কিন্তু বিয়ের পরও টেস্ট ক্রিকেটে সেভাবে জ্বলে উঠতে পারছিলেন না দেশ সেরা এই ব্যাটসম্যান। একের পর এক ম্যাচে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হওয়ার পর এই টেস্টে মুমিনুল তার জার্সি নম্বর বদল করেন।
তবে নিজের ইচ্ছায় নয়, স্ত্রী ফারিয়ার চাওয়াতেই জার্সি নম্বর পরিবর্তন করেন তিনি। মঙ্গলবার মিরপুরে ম্যাচ শেষে মুমিনুল বলেন, আসলে আমার স্ত্রী আগের নম্বরটি পছন্দ করতেন না। তার ইচ্ছাতেই জার্সি নম্বর পরিবর্তন করিছি। এই নম্বরটি তার খুবই পছন্দের আর কোন কারণ নেই।’
তার পুরনো জার্সি নম্বর ছিল ৬৮, আর এই টেস্টে তিনি সৌভাগ্যের প্রতীক, লাকি-সেভেন জার্সি পরে খেলতে নামেন। জিরো সেভেন নম্বরের জার্সি বদলেই যেন মুমিনুলের ভাগ্য বদলে গেল। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টে তিনি খেলেছেন ১৩২ রানের ইনিংস। টেস্ট ক্রিকেটে এটি মুমিনুলের নবম সেঞ্চুরি।
মুমিনুলের হাত ধরে বাংলাদেশের ভাগ্য বদলে যায়। টানা ছয় টেস্টে ইনিংসে ব্যবধানে হারের পর জিম্বাবুয়েকে ইনিংসে ১০৬ রানে হারিয়েছে টাইগরা।