সেনেগালের কেডৌগৌ নামক স্থানে শিম্পাঞ্জিদের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণকালে দেখা গেছে, ওরা গাছের শক্ত ডাল ভেঙে নিয়ে ছাল আর শাখাপ্রশাখা ছাড়িয়ে নিজেদের দাঁতের সাহায্যে ডালের একপ্রান্ত ছুঁচালো করে নিয়ে বেশ বিপজ্জনক ধরনের বর্শা বানিয়ে ফেলে।
সেনেগালের কেডৌগৌ নামক স্থানে শিম্পাঞ্জিদের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণকালে দেখা গেছে, ওরা গাছের শক্ত ডাল ভেঙে নিয়ে ছাল আর শাখাপ্রশাখা ছাড়িয়ে নিজেদের দাঁতের সাহায্যে ডালের একপ্রান্ত ছুঁচালো করে নিয়ে বেশ বিপজ্জনক ধরনের বর্শা বানিয়ে ফেলে।
সেনেগালের কেডৌগৌ নামক স্থানে শিম্পাঞ্জিদের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণকালে দেখা গেছে, ওরা গাছের শক্ত ডাল ভেঙে নিয়ে ছাল আর শাখাপ্রশাখা ছাড়িয়ে নিজেদের দাঁতের সাহায্যে ডালের একপ্রান্ত ছুঁচালো করে বর্শা বানিয়ে ফেলে। প্রত্নতাত্ত্বিকদের মতে, এ ধরনের বর্শা প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ হাজার বছর আগে ব্যবহৃত হতো।
জার্মানির ব্রেমেনের কাছাকাছি অঞ্চলেও শিকারিরা ঠিক এ ধরনের বর্শার সাহায্যেই শিকার করত বলে প্রমাণ রয়েছে। খ্রিস্টপূর্ব ২৫০ হাজার বছর আগে গাছের ডালের এ বর্শাগুলো আগুনে সেঁকে আরও শক্ত করে নেয়া হতো বলে ধারণা করা হয়। তারও আগে খ্রিস্টপূর্ব ২৮০ হাজারের আশপাশের সময়ে গাছের ডালের একপ্রান্তে ছুঁচালো পাথর বেঁধে বর্শা তৈরি করে শিকার করত আদি মানব।
সাহারা আর মধ্য আমেরিকায়ও এ ধরনের বর্শার সাহায্যে শিকারের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তারপর ধীরে ধীরে মানুষ যখন ধাতুর ব্যবহার শিখল তখন শিকারের ক্ষেত্রে পাথরের বদলে ধাতুর ফলা কাজে লাগাতে লাগল। শিকার করার সুবিধাও বেড়ে গেল।