পূর্ব সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ডিপিএস এসটিএস স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো রান্না বিষয়ক প্রতিযোগিতা মাস্টার শেফ ২.০। এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ক্যাফেটেরিয়া ম্যানেজমেন্টের সাথে সম্পৃক্ত সোশ্যাল ও ওয়েলফেয়ার ক্লাব।
পূর্ব সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ডিপিএস এসটিএস স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো রান্না বিষয়ক প্রতিযোগিতা মাস্টার শেফ ২.০। এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ক্যাফেটেরিয়া ম্যানেজমেন্টের সাথে সম্পৃক্ত সোশ্যাল ও ওয়েলফেয়ার ক্লাব।
পূর্ব সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ডিপিএস এসটিএস স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো রান্না বিষয়ক প্রতিযোগিতা মাস্টার শেফ ২.০। এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ক্যাফেটেরিয়া ম্যানেজমেন্টের সাথে সম্পৃক্ত সোশ্যাল ও ওয়েলফেয়ার ক্লাব। গ্রেড ৪ থেকে গ্রেড ১২- এর শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। ডিপিএস এসটিএস সিনিয়র স্কুল অডিটোরিয়ামে প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।
তিনটি ক্যাটাগরিতে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। ক্যাটাগরিগুলো ছিল: ডেজার্ট, বেকড আইটেমস এবং স্ন্যাকস। নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী উপাদান নিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা তাদের রন্ধন দক্ষতার উপস্থাপন করে। প্রতিযোগিতায় প্রিলিমিনারি রাউন্ড থেকে ৩৮ জন শিক্ষার্থী ও ৬ জন শিক্ষক চূড়ান্ত পর্বের জন্য নির্বাচিত হয়। এ রাউন্ডে নানা ধরণের সুস্বাদু খাবার তৈরি করে অংশগ্রহণকারীরা।
প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত দিনে স্বনামধন্য শেফরা বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সকল রেসিপির মধ্য থেকে শীর্ষ দশ রেসিপিকে সনদ প্রদান করা হয়। এ শীর্ষ দশের মধ্য থেকে পুষ্টিমান, স্বাদ, গন্ধ এবং উপস্থাপনার ভিত্তিতে সর্বোৎকৃষ্ট তিনটি রেসিপিকে যথাক্রমে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ঘোষণা করা হয়। চূড়ান্ত পর্বে বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের হাবিবুর রহমান জহির এবং রয়্যাল ফুড লিমিটেডের মো. মঞ্জুর রশিদ।
এ প্রতিযোগিতা নিয়ে স্কুলের ভাইস-প্রিন্সিপাল মধু ওয়াল বলেন, ‘জীবন পাঠ্যবইয়ের চেয়েও বড়। ডিপিএস এসটিএস স্কুলে বৈশ্বিক নাগরিক তৈরির লক্ষ্যে আমরা শিক্ষার্থীদের নিজস্ব পরিধি থেকে বেরিয়ে এসে বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণে উৎসাহিত করি। অন্যদের সাথে পরিচিত হওয়া, ভাবনা শেয়ার করা সহ নিজেদের স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য এটা বিশেষ সুযোগ হিসেবে কাজ করে।’