প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার মানবাধিকার লঙ্ঘনের সব ঘটনার বিচার নিশ্চিত করার মাধ্যমে দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার মানবাধিকার লঙ্ঘনের সব ঘটনার বিচার নিশ্চিত করার মাধ্যমে দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সরকার মানবাধিকার লঙ্ঘনের সব ঘটনার বিচার নিশ্চিত করার মাধ্যমে দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করবে।
মঙ্গলবার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে মানবাধিকার দিবস ২০১৯ উপলক্ষে এনএইচআরসি আয়োজিত ‘মানবাধিকার সুরক্ষায় তারুণ্যের অভিযাত্রা’ অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তব্যে একথা জানান প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন ‘মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন আইনের শাসন নিশ্চিত করা। অপরাধীদের শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে, তারা যেই হোক না কেন এটা আমাদের সিদ্ধান্ত এবং আমরা সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কাজ করছি’।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘মাদক, সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান চলছে কারণ এগুলো একটি সমাজকে ধ্বংস ও দূষিত করে। সুতরাং, এগুলোর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ প্রথমে সমাজের কাছ থেকে আসা উচিত। জনগণের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা জরুরি প্রয়োজন’।
প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, সরকার মানবাধিকার সম্পর্কিত বিভিন্ন আইন প্রণয়ন ও বহু সংশোধন করেছে এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে (এনএইচআরসি) শক্তিশালী করেছে।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, এনএইচআরসি চেয়ারম্যান নাসিমা বেগম, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী এবং বাংলাদেশে ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো এবং এনএইচআরসি’র পূর্ণকালীন সদস্য ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ।