গুগল ফটোস এর অ্যালবাম শেয়ারিং ফিচারটি বেশ ভালোই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এবার সেই জনপ্রিয়তাকে আরো বাড়াতে গুগল ফটোস এপ এ চ্যাট এর সুবিধা যুক্ত করল গুগল।
গুগল ফটোস এর অ্যালবাম শেয়ারিং ফিচারটি বেশ ভালোই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এবার সেই জনপ্রিয়তাকে আরো বাড়াতে গুগল ফটোস এপ এ চ্যাট এর সুবিধা যুক্ত করল গুগল।
গুগল ফটোস এর অ্যালবাম শেয়ারিং ফিচারটি বেশ ভালোই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এবার সেই জনপ্রিয়তাকে আরো বাড়াতে গুগল ফটোস এপ এ চ্যাট এর সুবিধা যুক্ত করল গুগল।
নতুন আপডেটে গুগল ফটোস এর মাধ্যমে ছবি শেয়ার করতে আগের মত এলবাম তৈরি করা লাগবে না। অন্যান্য সোসাল মিডিয়াতে আমরা যেভাবে বন্ধুদের ছবি শেয়ার করি, গুগল ফটোস এর মাধ্যমে এখন থেকে ঠিক সেভাবেই ছবি পাঠানো যাবে। ফোনের শেয়ার মেন্যুতেই এই নতুন মেসেজিং ফিচারটি দেখা যাবে।
ছবি পাঠানোর পাশাপাশি চ্যাটিং, ফটো লাইক এবং শেয়ার ও করা যাবে। অর্থাৎ ছবিকে কেন্দ্র করেই পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হবে। ইন্সট্রাগ্রামের মত গুগল ফটোসও একটি নতুন সোস্যাল প্লাটফর্মে রুপান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
গুগল এর প্রোডাক্ট ম্যানেজার জানভি শাহ এ ব্যাপারে একটি ব্লগ পোস্টে বলেন, “এই ফিচারটি কোনো চ্যাটিং এপকে প্রতিস্থাপনের উদ্দেশ্যে যুক্ত হয়নি, বরং বন্ধু এবং পরিবারের সাথে নিজেদের ব্যাক্তিগত মূহুর্তের ছবি শেয়ারিং এর সুবিধা দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।”
২০১৫ সালে গুগল ফটোস এ ফ্রি অনলাইন স্টোরেজ যুক্ত করার পর থেকেই প্লাটফর্মটি ফটো শেয়ারিং এর জন্য ফটোগ্রাফার এবং অন্যান্য ব্যবহারকারীদের মাঝে জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। স্মার্টফোনে যারা ছবি তুলতে ভালোবাসেন তাদের জন্য গুগল ফটোস ছবি সংরক্ষণের একটি জনপ্রিয় মাধ্যমে পরিণত হয়। তবে চ্যাটিং ফিচারটি যুক্ত হওয়ায় এর জনপ্রিয়তা আরো বাড়বে বলে মনে করছে টিম গুগল।
গুগল এর ৯ম প্রোডাক্ট হিসেবে গুগল ফটোস এই বছরের শুরুতেই ১ বিলিয়ন ব্যবহারকারীর মাইলফলক অতিক্রম করে। প্রায় সব সোসাল মিডিয়ায় ছবি আদান প্রদান করা গেলেও ছবির মান ঠিক রাখা সম্ভব হয় না। কিন্তু গুগল ফটোস ছবি শেয়ারিং এ মান অক্ষুণ্ন রাখতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। যার কারণে এটি বেশ জনপ্রিয়।