বিজ্ঞানীরা বলছেন, ২০ হাজারের বেশি উদ্ভিদ ও প্রাণী চিরতরে বিলুপ্ত হওয়ার পথে। স্তন্যপায়ীদের মধ্যে এক-চতুর্থাংশ বিলুপ্তির ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। অথচ পৃথিবীতে আমাদের টিকে থাকার ও সভ্যতার ক্রমবিকাশের পেছনে প্রাণীদের রয়েছে বিশাল অবদান।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ২০ হাজারের বেশি উদ্ভিদ ও প্রাণী চিরতরে বিলুপ্ত হওয়ার পথে। স্তন্যপায়ীদের মধ্যে এক-চতুর্থাংশ বিলুপ্তির ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। অথচ পৃথিবীতে আমাদের টিকে থাকার ও সভ্যতার ক্রমবিকাশের পেছনে প্রাণীদের রয়েছে বিশাল অবদান।
আজ বিশ্ব প্রাণী দিবস। প্রাণী রক্ষায় প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী দিনটি পালিত হচ্ছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক ন্যাচার ওয়াচ ফাউন্ডেশন দিবসটি সারা বিশ্বে পালন করে থাকে। প্রাণীর বিলুপ্তি ঠেকাতে ১৯৩১ সাল থেকে দিনটি বিশেষভাবে পালিত হচ্ছে।
তবুও বেড়েই চলছে প্রাণীকূলের বিলুপ্তি। মানুষ এ পরিস্থিতিকে নিয়ে গেছে আরও খারাপের দিকে। পৃথিবীতে একসময় বসবাস করতো এমন ৯০ ভাগ জীব এখন আর বেঁচে নেই। প্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি নির্দিষ্ট এলাকা কিংবা চিরতরে বিলুপ্ত এবং হ্রাস পাওয়ার বিভিন্ন কারণ খুঁজে বের করছে ‘কনজারভেশন অব ন্যাচার’।
আবাসস্থল ধ্বংস, জলবায়ু পরিবর্তন, অন্যান্য প্রজাতিগুলোর উপর আক্রমণ, রোগ-ব্যাধি, অতিমাত্রায় মৎস্য আহরণ ও পশু শিকার এসবের পেছনে রয়েছে মানুষের বড় ভূমিকা।
ডিউক ইউনিভার্সিটির সংরক্ষণ বিভাগের অধ্যাপক স্টুয়ার্ট পিম বলেন, আমরা প্রজাতিগুলোর বাস্তুতন্ত্র ভেঙে ফেলছি। ফলে পুরো প্রজাতি হারিয়ে ফেলছি।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ২০ হাজারের বেশি উদ্ভিদ ও প্রাণী চিরতরে বিলুপ্ত হওয়ার পথে। স্তন্যপায়ীদের মধ্যে এক-চতুর্থাংশ বিলুপ্তির ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। অথচ পৃথিবীতে আমাদের টিকে থাকার ও সভ্যতার ক্রমবিকাশের পেছনে প্রাণীদের রয়েছে বিশাল অবদান।